আইনস্টাইন একবার বলছিলেন, “যদি চান আপনার সন্তান বুদ্ধিমান হউক, তাইলে তাঁরে কল্পকাহিনী পইড়া শুনান। যদি চান সে আরও বুদ্ধিমান হইয়া উঠুক, তাইলে তাঁর কানের কাছে আরও বেশী কল্পকাহিনী পড়েন।”
ফেয়ারি টেইলস, আর মিথোলজির অনেক শক্তি। এইটা বেশীরভাগেরই রিয়েলাইজেশনের বাইরে। এইগুলা শুধু বাচ্চাদের না, সব বয়সী মানুষের ইনটেলেক্টরেই ডমিনেট করে। মিথ, আর কল্পকাহিনী মানুষের ইমাজিনেশনরে বাড়াইতে থাকে, যা তাঁর ইন্টেলিজেন্সরে বাউন্ডলেস কইরা তুলে।
কিন্তু মানুষের ইন্টেলিজেন্সের আবার যে কোন উপায়ে হ্যান্ডিক্যাপ হইয়া পড়ার একটা প্রবণতা আছে। সেই প্রবণতা থাইকা সে নিজেরই পূর্বপুরুষের কল্পিত কল্পকাহিনীরে ট্রুথ বানাইয়া ফেলে, লিটারেল আইন বানাইয়া ফেলে। তখন সে মিথরে ট্রুথ আর নিজেরে সেই মিথের স্লেইভ মনে করে। এইরকম কইরা গত মিলেনিয়ায় অসংখ্য রূপকথা কাল্টে রূপান্তরিত হইছে।
রূপকথা দরকার, খুব দরকার। কিন্তু রূপকথারে রূপকথা মনে কইরা পইড়া ও লেইখা যাইতে হবে। কেবল কনসার্ণ থাকবে, রূপকথার কোন কোণায় সিম্বলিক ওয়েতে সত্য লুকাইয়া আছে, আর সেই সত্য আমাদের হৃদপিণ্ড থাইকা আসলে আলাদা কিনা।
লেট দ্যা লাই ওভারওহেলম ইউ, এন্ড টাচ ইউর সউল এজ অ্যা লাই।